অনামিকা চলো প্রত্যয়ের দিগন্তে।লেখক কবি ছড়াকার শেখ.মোঃ-নিফাইউল ইসলাম-পলাশ।
কবিতার নাম-অনামিকা চলো প্রত্যয়ের দিগন্তে।
লেখক-শেখ.মোঃ-নিফাইউল ইসলাম-পলাশ।
অনামিকা চলো যায় প্রত্যয়ের দিগন্তে
হে মোর প্রেয়সী রুপবতী প্রিয়া,
তোমার সাথে যাওয়ার অনাগত ইচ্ছা
মনে তৃষ্ণা উদিত হয় জাগিয়া।
প্রতি মুহূর্তে স্বরণ করি তোমার শ্রেয় নাম
অনামিকা তুমি পরিপূর্ণ গুণবতী ঘরনি,
দেখি তোমায় হাজারো বার সু্ন্দর দৃষ্টিতে
ওগো শুনো হে অনামিকা মোর পবিত্র সঙ্গিনী।
হাটতে হাটতে অতিক্রম করবো প্রান্তের সীমারেখা
অনামিকা কখনো কোনোদিন যাবো নাকো থেমে
শুভ এক রজনীতে স্বপ্নে দেখিয়াছি তোমায়
সম্পূর্ণ বার্তা হলো আত্মপ্রকাশ পরিয়াছি প্রেমে।
অনামিকা তোমার আগমনে জ্বালিয়াছি প্রদীপ
সর্বদা থাকবে তুমি মোর প্রেম হৃদের অন্তরালে,
শতরুপা গভীর রজনীতে তোমাকে স্বপ্নে খুজি
সু-প্রভাতে হবে দেখা সূর্য্যের আলো জ্বলিলে।
অনামিকা হারিয়ে যেওনা থেকো খুব নিকটে
এই আমার আকুল আরতি তোমার প্রান্তরে,
তুমি গেলে ভালবাসায় ধরবে প্রচন্ড মরীচিকা
নিভবে জীবন জ্যোতি যাবো অজানা লোকান্তরে।
ওগো অনামিকা প্রেমের ভূবনে হঠ্যাৎ এলে
সহস্র রুপে মাধুরী তুমি যেনো পরিস্তানের পরী,
ভাগ্যক্রমে পাবো তোমায় মনে শুধু এ বন্দনা
তাই তোমার পবিত্র ভালবাসাকে সম্মান করি।
শুনো অনামিকা নহে্ আমি এতো বেশী লোভী
যৌবন বালা তোমার সু্ন্দর দেহের তরে,
প্রতিশ্রুতির আগ্রহে রাখবে আমায় সর্বক্ষণ
সময় পেলে কপালে একটা চুম্বন দিও মোরে।
তবে মন তৃষ্ণার্ত প্রাণে জাগে প্রশান্তির ক্ষুধা
অসাধারন সু্ন্দর ও পরিপূর্ণ তোমার যৌবন,
একটা চুম্বন দিতে চাই তিল যুক্ত মিষ্টি ঠোটে
তোমার আলতো স্পর্শে হৃদে জাগ্রত হয় কম্পন।
রচনাকাল-তাং≠১০-১০-২০১৮-ইং.
ঠিকানা:-১০-নং ওয়ার্ড নবাব রোড ঘাসিটুলা সিলেট।
লেখক-শেখ.মোঃ-নিফাইউল ইসলাম-পলাশ।
অনামিকা চলো যায় প্রত্যয়ের দিগন্তে
হে মোর প্রেয়সী রুপবতী প্রিয়া,
তোমার সাথে যাওয়ার অনাগত ইচ্ছা
মনে তৃষ্ণা উদিত হয় জাগিয়া।
প্রতি মুহূর্তে স্বরণ করি তোমার শ্রেয় নাম
অনামিকা তুমি পরিপূর্ণ গুণবতী ঘরনি,
দেখি তোমায় হাজারো বার সু্ন্দর দৃষ্টিতে
ওগো শুনো হে অনামিকা মোর পবিত্র সঙ্গিনী।
হাটতে হাটতে অতিক্রম করবো প্রান্তের সীমারেখা
অনামিকা কখনো কোনোদিন যাবো নাকো থেমে
শুভ এক রজনীতে স্বপ্নে দেখিয়াছি তোমায়
সম্পূর্ণ বার্তা হলো আত্মপ্রকাশ পরিয়াছি প্রেমে।
অনামিকা তোমার আগমনে জ্বালিয়াছি প্রদীপ
সর্বদা থাকবে তুমি মোর প্রেম হৃদের অন্তরালে,
শতরুপা গভীর রজনীতে তোমাকে স্বপ্নে খুজি
সু-প্রভাতে হবে দেখা সূর্য্যের আলো জ্বলিলে।
অনামিকা হারিয়ে যেওনা থেকো খুব নিকটে
এই আমার আকুল আরতি তোমার প্রান্তরে,
তুমি গেলে ভালবাসায় ধরবে প্রচন্ড মরীচিকা
নিভবে জীবন জ্যোতি যাবো অজানা লোকান্তরে।
ওগো অনামিকা প্রেমের ভূবনে হঠ্যাৎ এলে
সহস্র রুপে মাধুরী তুমি যেনো পরিস্তানের পরী,
ভাগ্যক্রমে পাবো তোমায় মনে শুধু এ বন্দনা
তাই তোমার পবিত্র ভালবাসাকে সম্মান করি।
শুনো অনামিকা নহে্ আমি এতো বেশী লোভী
যৌবন বালা তোমার সু্ন্দর দেহের তরে,
প্রতিশ্রুতির আগ্রহে রাখবে আমায় সর্বক্ষণ
সময় পেলে কপালে একটা চুম্বন দিও মোরে।
তবে মন তৃষ্ণার্ত প্রাণে জাগে প্রশান্তির ক্ষুধা
অসাধারন সু্ন্দর ও পরিপূর্ণ তোমার যৌবন,
একটা চুম্বন দিতে চাই তিল যুক্ত মিষ্টি ঠোটে
তোমার আলতো স্পর্শে হৃদে জাগ্রত হয় কম্পন।
রচনাকাল-তাং≠১০-১০-২০১৮-ইং.
ঠিকানা:-১০-নং ওয়ার্ড নবাব রোড ঘাসিটুলা সিলেট।
Comments
Post a Comment
Thanks